খাগড়াছড়ি পৌরঃ শহরের কলাবাগান নামক স্থানে গতকাল শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল রাতে খুন হয়ে যাওয়া আলেফ খান খাগড়াছড়ি জনতা ব্যাংকের সাবেক ক্যাশিয়ার ও খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স স্কুলের একাউন্টেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।আলেফ খানের নাতি আলমগীর খান মুন্না প্রত্যক্ষদর্শী জাহাঙ্গীর খানের ছেলে দাদা আলেফ খান হত্যায় তার বাবাকে দায়ী করে বলেন তাঁর বাবা প্রতিরাতে টাকার জন্য দাদা সহ পরিবারের সকলের উপরে অত্যচার করতো । প্রতিবেশি সুত্রে জানা যায় জাহাঙ্গীর খান প্রতিরাতেই মদ খেয়ে বাড়িতে আসেন তাঁর অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে প্রথম স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক ছিন্নহলে জাহাঙ্গীর আলম খান দৃতৃীয় বিয়ে করেন। তার অত্যাচারে পরিবারের সদেস্যরা অতিষ্ঠছিলো। সে মদ খেয়ে বাবা মা বোন এমন কি বোন জামাইদের গায়ে হাত তুলতেন বলে জানাযায়। নিহত আলেফ খানের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম খান মাটিরাঙ্গা পৌরসভা কার্য সহকারী ও বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের খাগড়াছড়ি জেলা সভাপতি। হত্যার খবর পেয়ে খাগড়াছড়ি জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রওনক আলমসহ জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে আসেন।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চত করে বলেন নিহত আলেফ খানের সেজো মেয়ে বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন এবং জাহাঙ্গীর আলম খান কে গ্রেফতার করা হয়েছে।