লক্ষীপুরের জেলা প্রশাসক অন্জন চন্দ্র পাল এক প্রেস বিঙ্গপ্তিতে এ কথা বলেন।তিনি বলেন,করোনার ঝুঁকি এড়াতে ফের লকডাউন দেওয়া হয়েছে লক্ষীপুরে। গত ১২ই মে,রায়পুরে,১৫ই মে চন্দ্র গন্জে, পুরো লকডাউন দেওয়া হয়।
১৮ই মে থেকে লক্ষীপুরে আবারও লকডাউন দেয় জেলা প্রশাসক। সকল প্রকার যানবাহন,মুদি দোকান, শফিংমল বন্ধ থাকবে। শুধু মাএ ঔষধ ফার্মেসীগুলো খোলা থাকতে পারবে।লাশবাহী এ্যাম্বুলেন্স চলতে পারবে।জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ যেন ঘর থেকে বের না হন। সামাজিক দূরত্ব যেন বজায় রেখে চলে।
এর আগে তিনি লক্ষীপুর কাক্টেরেট স্কুলে,এবং স্টেডিয়ামে আলাদা আলাদা ভাবে ১৪০জন সেলুন দোকানদার,এবং ৩০০ জন দোকানদারকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার তুলে দেন। এসময় তিনি বলেন,সারাদেশে করোনায় লকডাউনে থাকা মানুষ গুলো ঘরবন্দী হয়ে পড়ছে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এসমস্ত মানুষের মাঝে এান সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে ও প্রধানমন্ত্রীর এ অনুদান অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশ্বাস দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সফিউজ্জামান।
এছাড়া ও আরো অন্যান্য ব্যক্তি বর্গ উপস্থিত ছিলেন।
লক্ষীপুর সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে জানা যায়, লক্ষীপুর আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ জনের অধিক ছাড়িয়েছে। তবে সুস্থতার সংখ্যা খুবই কম বলে তিনি জানায়। তাই পরিস্থিতি বিবেচনা করে ফের লকডাউন দেওয়া হয় লক্ষীপুরে। সেই সাথে মাঠে থাকবে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী,এবং ভ্রামমান্য আদালত। আতংক না হয়ে সবাই যেন করোনা প্রতিরোধে সরকারের নির্দেশনা মেনে চলে সবার প্রতি আহবান জানান জেলা প্রশাসক।