শর্ত মেনে ব্যবস্যা প্রতিষ্টান ও দোকানপাট খোলার কথা থকলেও বেশির ভাগ ক্রেতা বিক্রেতাই মানছেন না এ শর্ত। অধিকাংশ কাপড় দোকানেই নেই জীবাণুনাশক স্প্রে ও সতর্ক মূল্যক কোন বিলবোর্ড বা ব্যানার। প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের তত্বাবধানে বিভিন্ন মাধ্যমে সতর্কমূল্যক ব্যবস্থা গ্রহন করা হলেও তেমন কোন পরিবর্তন নেই সামাজিক দূরত্ব ও মাস্কবিহীন চলাফেরা করার ক্ষেত্রে। অথচ অনন্য জেলার তুলনায় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাতেও করোনা সংক্রামনের সংখ্যা দশের ঘর পেরিয়ে ১২ তে আছে। কিন্তু জনমনে নেই কোন সংক্রামনের চিন্তা। ভ্রাম্যমাণ আদালত বিভিন্ন সময় নানান ভাবে অর্থদণ্ড করলেও বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে ক্রেতা বিক্রেতা উভয় দেখাচ্ছে নানান অজুহাদ। বিশিষ্ট চিন্তাবিদ দের মতে, কোন অজুহাতে নয় প্রশাসনের কোঠোরতায় পারবে সামাজিক দুরত্ব ও প্রোয়জন বিহীন ঘরথেকে বাইরে যাওয়া বন্ধ করতে, কিন্তু কর্মহীন দের কথাও চিন্তা করতে হবে এমতাবস্থায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা খবই গুরুত্বপূর্ণ যেনো কেউ শর্তভঙ্গ করে ফাইদা লুটতে না পারে।
join this group
https://www.facebook.com/groups/sscexstudent/